নিষিদ্ধ’ মানে এক্ষেত্রে অপরাধমূলক আজেবাজে কিছু নয়। সেইসব কাজ ‘নিষিদ্ধ’ যা বাঙালি গৃহবধূরা সারাদিন করার সুযোগই পান না। কেবল রাত্রেই করা চলে এইসব কাজ। কাজেই দিনের অন্য সময়ে এই কাজগুলি ‘নিষিদ্ধ’। কিন্তু কোন কাজ সেগুলি? আসুন, জেনে নিই
১. বরের কাছে ঘ্যানঘ্যান:
বর সারাদিন অফিসের বাইরে থাকেন। কাজের ফাঁকে কথাই বলা হয় না সারাদিন। রাত্রিবেলা খেয়েদেয়ে ওঠার পর বেডরুমের দরজা বন্ধ হওয়া মাত্রই স্বামীকে একেবারে নিজের করে পাওয়া যায়। না, এই একান্ত নিভৃত সময়টি বাঙালি গৃহবধূরা প্রথমেই প্রেমে গদগদ হয়ে স্বামীলগ্না হন না। বরং এই সময় হল সারাদিনের পুঞ্জিত ক্ষোভ আর অভিযোগ স্বামীর কাছে উগরে দেওয়ার সময়— ‘‘জানো, তোমার মা আজ কি বিশ্রীভাবে কথা বললেন আমার সঙ্গে…’’, ‘‘জানো, মালতী আবার মাইনে বাড়ানোর কথা বলছিল, এবার অন্য কাজের মেয়ে দেখতেই হবে…’’, ‘‘জানো, পাশের বাড়ির সুমিতার নিজের ছেলেকে নিয়ে এত দেমাগ যে ওকে আমাদের বিট্টুর সঙ্গে মিশতেই দেয় না…’’ ইত্যাদি ইত্যাদি।
বর সারাদিন অফিসের বাইরে থাকেন। কাজের ফাঁকে কথাই বলা হয় না সারাদিন। রাত্রিবেলা খেয়েদেয়ে ওঠার পর বেডরুমের দরজা বন্ধ হওয়া মাত্রই স্বামীকে একেবারে নিজের করে পাওয়া যায়। না, এই একান্ত নিভৃত সময়টি বাঙালি গৃহবধূরা প্রথমেই প্রেমে গদগদ হয়ে স্বামীলগ্না হন না। বরং এই সময় হল সারাদিনের পুঞ্জিত ক্ষোভ আর অভিযোগ স্বামীর কাছে উগরে দেওয়ার সময়— ‘‘জানো, তোমার মা আজ কি বিশ্রীভাবে কথা বললেন আমার সঙ্গে…’’, ‘‘জানো, মালতী আবার মাইনে বাড়ানোর কথা বলছিল, এবার অন্য কাজের মেয়ে দেখতেই হবে…’’, ‘‘জানো, পাশের বাড়ির সুমিতার নিজের ছেলেকে নিয়ে এত দেমাগ যে ওকে আমাদের বিট্টুর সঙ্গে মিশতেই দেয় না…’’ ইত্যাদি ইত্যাদি।
২. ফেসবুকে পরকীয়া:
অবশ্য একে বিশুদ্ধ অর্থে ‘পরকীয়া’ বলা যায় কি না সে বিষয়ে দ্বন্দ্ব থাকতেই পারে। তবে এক্ষেত্রে মূলত স্বামী ব্যতীত অন্য পুরুষের সঙ্গে ফেসবুকে চ্যাট করার দিকেই ইঙ্গিত করা হচ্ছে। তবে সেই চ্যাটের কথাবার্তায় নানাবিধ ইঙ্গিত, প্রস্তাব, আহ্বান ইত্যাদি থাকেই।
অবশ্য একে বিশুদ্ধ অর্থে ‘পরকীয়া’ বলা যায় কি না সে বিষয়ে দ্বন্দ্ব থাকতেই পারে। তবে এক্ষেত্রে মূলত স্বামী ব্যতীত অন্য পুরুষের সঙ্গে ফেসবুকে চ্যাট করার দিকেই ইঙ্গিত করা হচ্ছে। তবে সেই চ্যাটের কথাবার্তায় নানাবিধ ইঙ্গিত, প্রস্তাব, আহ্বান ইত্যাদি থাকেই।
৩. অল্পবিস্তর মদ্যপান:
স্বামীর সঙ্গে বেডরুমের বন্ধ দরজার ওপার মানেই এক স্বতন্ত্র জগৎ। সেখানে বাঙালি গৃহবধূর অন্য রূপ। স্বামীটি অফিস থেকে ফিরে হয়তো ডিনারের আগে দু’পাত্তর মদ্যপান করেন। বাঙালি গৃহবধূ তাতে আপত্তি জানান না। বরং স্বামী যদি তাঁর সঙ্গে পানাহারে যোগদানের জন্য সপ্রেম আহ্বান জানান তাহলে সলজ্জ হাসি হেসে অনেক বাঙালিনীই গেলাস তুলে নেন হাতে। তবে হ্যাঁ, পানের মাত্রা কখনই বাড়াবাড়ি পর্যায়ে পৌঁছয় না।
স্বামীর সঙ্গে বেডরুমের বন্ধ দরজার ওপার মানেই এক স্বতন্ত্র জগৎ। সেখানে বাঙালি গৃহবধূর অন্য রূপ। স্বামীটি অফিস থেকে ফিরে হয়তো ডিনারের আগে দু’পাত্তর মদ্যপান করেন। বাঙালি গৃহবধূ তাতে আপত্তি জানান না। বরং স্বামী যদি তাঁর সঙ্গে পানাহারে যোগদানের জন্য সপ্রেম আহ্বান জানান তাহলে সলজ্জ হাসি হেসে অনেক বাঙালিনীই গেলাস তুলে নেন হাতে। তবে হ্যাঁ, পানের মাত্রা কখনই বাড়াবাড়ি পর্যায়ে পৌঁছয় না।
৪. নিজের জন্য সময় কাটানো:
সারাদিন হাজারো কাজ— রান্নাবান্না, ঘর গোছানো, ছেলেকে পড়ানো, সিরিয়াল দেখা। তারপর এই রাত্রিবেলায় যে অবকাশটুকু পাওয়া যায়, সেটুকু সময় বিবাহিত বাঙালিনীরা একটু নিজের দিকে নজর দেন। কেউ হয়তো একটু গান নিয়ে বসলেন, কেউ ওল্টালেন বইয়ের পাতা, কেউ বা আয়নার সামনে বসে একটু রূপচর্চা নিয়ে ব্যস্ত হলেন। আর যেসব বাঙালিনী একটু সৃষ্টিশীল, তাঁরা হয়তো এই অবকাশে গোপন ঘুপচি থেকে বের করে আনলেন কবিতার খাতা, লিখলেন দু’চার ছত্র। স্বামীটির যদি রাতবিরেতেও ল্যাপটপ খুলে অফিসের কাজ সারার বদভ্যাস থাকে তাহলে তো নিজের সঙ্গে সময় কাটানোর আরও প্রশস্ত সময় পান গৃহবধূরা।
সারাদিন হাজারো কাজ— রান্নাবান্না, ঘর গোছানো, ছেলেকে পড়ানো, সিরিয়াল দেখা। তারপর এই রাত্রিবেলায় যে অবকাশটুকু পাওয়া যায়, সেটুকু সময় বিবাহিত বাঙালিনীরা একটু নিজের দিকে নজর দেন। কেউ হয়তো একটু গান নিয়ে বসলেন, কেউ ওল্টালেন বইয়ের পাতা, কেউ বা আয়নার সামনে বসে একটু রূপচর্চা নিয়ে ব্যস্ত হলেন। আর যেসব বাঙালিনী একটু সৃষ্টিশীল, তাঁরা হয়তো এই অবকাশে গোপন ঘুপচি থেকে বের করে আনলেন কবিতার খাতা, লিখলেন দু’চার ছত্র। স্বামীটির যদি রাতবিরেতেও ল্যাপটপ খুলে অফিসের কাজ সারার বদভ্যাস থাকে তাহলে তো নিজের সঙ্গে সময় কাটানোর আরও প্রশস্ত সময় পান গৃহবধূরা।
৫. স্বামীকে সঙ্গে নিয়ে ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখা:
হাজারটা স্বপ্ন নিয়েই এই মানুষটির সঙ্গে ঘর বেঁধেছিলেন একদিন। সব স্বপ্ন পূরণ হয়নি, কিন্তু তাবলে সেগুলো মরে যায়নি এখনও। বরং একসঙ্গে পথ চলতে চলতে জন্ম নিয়েছে আরও বেশ কিছু স্বপ্ন— নিজেদের একটা ফ্ল্যাট, শ্বশুর-শাশুড়ি কি বাবা-মার একটু ঠিকঠাক চিকিৎসা, কিংবা সন্তানকে একটা ভাল স্কুলে ভর্তি করানোর স্বপ্ন। সেইসব স্বপ্ন একসঙ্গেই দু’জনকে পূরণ করতে হবে। কাজেই বাঙালি গৃহবধূ রাত্রে স্বামীর পাশে শুয়ে সেই স্বপ্নগুলোকে বাস্তবায়িত করার আলোচনা করবেন না তো আর কখন করবেন? তাই রাত্রি হল বিবাহিত বাঙালিনীদের কাছে স্বামীর সঙ্গে একযোগে স্বপ্ন দেখার সময়।
হাজারটা স্বপ্ন নিয়েই এই মানুষটির সঙ্গে ঘর বেঁধেছিলেন একদিন। সব স্বপ্ন পূরণ হয়নি, কিন্তু তাবলে সেগুলো মরে যায়নি এখনও। বরং একসঙ্গে পথ চলতে চলতে জন্ম নিয়েছে আরও বেশ কিছু স্বপ্ন— নিজেদের একটা ফ্ল্যাট, শ্বশুর-শাশুড়ি কি বাবা-মার একটু ঠিকঠাক চিকিৎসা, কিংবা সন্তানকে একটা ভাল স্কুলে ভর্তি করানোর স্বপ্ন। সেইসব স্বপ্ন একসঙ্গেই দু’জনকে পূরণ করতে হবে। কাজেই বাঙালি গৃহবধূ রাত্রে স্বামীর পাশে শুয়ে সেই স্বপ্নগুলোকে বাস্তবায়িত করার আলোচনা করবেন না তো আর কখন করবেন? তাই রাত্রি হল বিবাহিত বাঙালিনীদের কাছে স্বামীর সঙ্গে একযোগে স্বপ্ন দেখার সময়।
Download this video Here

No comments :
Post a Comment